"From Ground to Galaxy: The Elephants Who Dreamed of Flight"

Trendi54 is where you will find an extensive variety of worth of the substances progressed and the perusers are convinced that they will find total and pitiable information, as well as scraps of information from the latest locales, on the most recent models and systems in the adding to a blog industry. If you find something lacking in our information, or have any question doubt, or suggestions you can contact us at this Email-prasadbindus663@gmail.com;
দৃশ্য ১: সকালবেলার রুটিন
সূর্য উঠছে, জানলার বাইরে পাখিরা ডাকছে। ভেতরে, পিয়াস এবং সায়নী স্কুলের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।
পিয়াস (হাই তুলে): আহ, সকালবেলা খুব কষ্টকর!
সায়নী (আনন্দের সাথে): চল, পিয়াস! মা প্যানকেক বানিয়েছে। এটা মিস করতে চাইবে না!
পিয়াস: আচ্ছা, ঠিক আছে! আমাকে আর কয়েক মিনিট দে।
সায়নী চোখ ঘুরিয়ে পিয়াসের উপর থেকে কম্বলটা টেনে তুলে ফেলে।
সায়নী: উঠে পড়ো! স্কুল শুরু হতে আর মাত্র এক ঘণ্টা!
পিয়াস: আচ্ছা, আচ্ছা! উঠছি!
সকালবেলায় এই মজাদার খুনসুটি পিয়াস এবং সায়নীর একটানা সুন্দর সম্পর্কের ছবি তুলে ধরে, যা মজার কথোপকথন এবং ভালবাসায় পূর্ণ।
দৃশ্য ২: ব্রেকফাস্ট টাইম
ব্রেকফাস্ট টেবিলে পিয়াস এবং সায়নী প্যানকেক খাচ্ছে, আর তাদের মা কফি খাচ্ছে।
মা: মনে করিয়ে দিচ্ছি, সায়নী, তোমার কাল বিজ্ঞান প্রকল্প জমা দিতে হবে।
সায়নী (মাথা নেড়ে): জানি, আমি ইতিমধ্যেই শেষ করে ফেলেছি!
পিয়াস (মজা করে): তুমি তো পুরো বইপোকা!
সায়নী: বইপোকা হলেও ভালো, এমন কারো থেকে যে সবসময় হোমওয়ার্ক ভুলে যায়!
মা: ঠিক আছে, ঝগড়া বন্ধ করো। তাড়াতাড়ি খেয়ে নাও, নাহলে স্কুল বাস মিস করবে।
পিয়াস এবং সায়নী তাড়াতাড়ি ব্রেকফাস্ট শেষ করে তাদের ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে পড়ে। এই ছোট্ট কথোপকথন তাদের ভাই-বোনের মজার সম্পর্কটা সুন্দরভাবে তুলে ধরে, যেখানে ভালোবাসা এবং খুনসুটি পাশাপাশি চলে।
দৃশ্য ৩: স্কুল বাস
স্কুল বাস আসে, বাইরে হর্ন বাজে। পিয়াস এবং সায়নী দৌড়ে বাস স্টপে পৌঁছায়।
পিয়াস (হাঁপাতে হাঁপাতে): কেন সবসময় বাস এত আগে আসে?
সায়নী: বাস ঠিক সময়েই আসে। তুমি সবসময় দেরি কর!
তারা বাসে ওঠে এবং মাকে হাত নেড়ে বিদায় জানায়। ভেতরে, তাদের বন্ধুরা তাদের স্বাগত জানায়।
বন্ধু ১: হাই, সায়নী! আজকের পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত তো?
সায়নী (আত্মবিশ্বাসের সাথে): অবশ্যই!
বন্ধু ২: পিয়াস, তুমি কি প্রস্তুত?
পিয়াস (লজ্জা নিয়ে): উহ... মোটামুটি।
সায়নী চোখ ঘুরিয়ে হাসে, আর বাস স্কুলের দিকে চলতে থাকে। এই দৃশ্যে দেখা যায়, পিয়াস সবসময় একটু গড়িমসি করে, আর সায়নী সবসময় প্রস্তুত।
দৃশ্য ৪: স্কুলে
ক্লাসরুমে, সায়নী এবং পিয়াস আলাদা আলাদা সারিতে বসে আছে।
শিক্ষক: আচ্ছা ক্লাস, আজকে আমরা একটা হঠাৎ পরীক্ষা নেব!
পিয়াস (বন্ধুর সাথে ফিসফিসিয়ে): ওরে বাবা, আমি তো পড়া করিনি!
সায়নী (ফিসফিসিয়ে): কাল রাতেই তো বলেছিলাম পড়ে নিতে!
পরীক্ষা শুরু হয়। পিয়াসের মুখে চিন্তার ছাপ, আর সায়নী মনোযোগ দিয়ে লিখছে।
দৃশ্য ৫: টিফিনের সময়
টিফিনের সময়, পিয়াস এবং সায়নী স্কুলের খেলার মাঠে দেখা করে।
পিয়াস: পরীক্ষা বেশ কঠিন ছিল। তুমি কেমন করেছো?
সায়নী: ঠিকঠাক। তুমি তো পড়া উচিত ছিল!
পিয়াস: হ্যাঁ, ঠিক বলেছো। আচ্ছা, চলো ফুটবল খেলি! আমি বল নিয়ে এসেছি।
সায়নী: ফুটবল? তুমি সবসময় ফুটবল খেলতে চাও!
পিয়াস: কারণ আমি এতে ভালো!
সায়নী (হাসি দিয়ে): ঠিক আছে, খেলি!
তারা কয়েকজন বন্ধুর সাথে ফুটবল খেলা শুরু করে, হাসতে হাসতে মজা করতে থাকে। এই দৃশ্য তাদের জীবনের ছোট আনন্দগুলো তুলে ধরে, যা প্রতিদিনের চিন্তার মাঝেও আনন্দ দেয়।
দৃশ্য ৬: স্কুলের পর
স্কুল শেষে, পিয়াস এবং সায়নী একসাথে বাড়ি ফিরে।
সায়নী: তুমি আজকে হোমওয়ার্ক শেষ করবে তো, পিয়াস?
পিয়াস: করব! আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। তবে এই ভিডিও গেমটা শেষ করার পর, ঠিক আছে?
সায়নী: আবার ভুলে যেও না। আমি তোমার অভিযোগ শুনতে চাই না কাল।
পিয়াস: ঠিক আছে!
সায়নী একটু চিন্তিত থাকে, কিন্তু পিয়াসের প্রতিশ্রুতিতে ভরসা রাখে।
দৃশ্য ৭: সন্ধ্যায় রুটিন
বাড়িতে, পিয়াস এবং সায়নী তাদের রুমে বসে হোমওয়ার্ক করছে।
সায়নী: দেখছো? হোমওয়ার্ক করা খুব কঠিন নয়, একবার শুরু করলে।
পিয়াস: হ্যাঁ, হ্যাঁ। তবে আমি ফুটবল বেশি পছন্দ করি।
মা (রান্নাঘর থেকে ডেকে): রাতের খাবার তৈরি!
পিয়াস: চলো দৌড়ে টেবিলে যাই!
সায়নী হাসে, আর তারা একসাথে ডাইনিং রুমে দৌড় দেয়।
দৃশ্য ৮: ঘুমানোর সময়
রাতের খাবারের পরে, পিয়াস এবং সায়নী বিছানায় ঘুমানোর জন্য প্রস্তুত।
পিয়াস: তুমি কি মনে করো, কাল স্কুলে দিনটা ভালো কাটবে?
সায়নী: প্রতিদিনই ভালো কাটবে যদি তুমি প্রস্তুত থাকো। শুভরাত্রি, পিয়াস।
পিয়াস: শুভরাত্রি, সায়নী।
আলো নিভে যায়, এবং দু'জনই ঘুমিয়ে পড়ে, আগামীকালের নতুন অ্যাডভেঞ্চারের স্বপ্ন দেখে।
এই স্ক্রিপ্টে পিয়াস এবং সায়নীর মধ্যে ভাই-বোনের সুন্দর সম্পর্ককে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। পিয়াস একটু বেশি নির্ভার এবং কিছুটা অলস, বিশেষ করে স্কুলের কাজ নিয়ে। অন্যদিকে, সায়নী দায়িত্ববান এবং সবসময় পিয়াসকে সঠিক পথে রাখার চেষ্টা করে।
এই সম্পর্কের মজাদার দিক হল, তারা দুজনই একে অপরকে নিয়ে মজা করে, কিন্তু তাদের মধ্যে গভীর বন্ধন এবং পরস্পরের প্রতি দায়িত্ববোধ রয়েছে।
এই গল্পটি প্রতিদিনের ছোট ছোট মূহূর্তগুলির মধ্যে থাকা আনন্দকে তুলে ধরে। স্কুলের কাজ, খেলা, বা রাতের খাবার খাওয়া — প্রতিটি মূহূর্তের মধ্যে একটি বার্তা আছে, তা হল সম্পর্কের মূল্য এবং সঙ্গের শক্তি।
Comments
Post a Comment